বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘জিয়াউর রহমানের কিছু নেই তিনি কিছু রেখে যাননি। খালেদা জিয়ার নিজের একটা বাড়ি নেই। ভাড়া বাড়িতে থাকেন। প্রায়ই ভাড়া পরিশোধের নোটিশ আসে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারপরও তিনি ব্যাংক থেকে ৫০ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারেন না। খালেদা জিয়ার মতো একজন ব্যক্তির কীভাবে ৫০ হাজার টাকায় চলে? কীভাবে তার চিকিৎসা হয়?
তিনি বলেন, করোনার মৃত্যুর চেয়ে যদি রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করতে করতে মৃত্যু হয়, ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কোনও অবদান যদি থেকে থাকে আমার-আমাদের, তাহলে সেটা পরিপূর্ণ হবে। কারণ করোনার দল-মত জাতি বোঝো না। কিন্তু শেখ হাসিনার দল-মত বোঝে, জাত বোঝে, বংশ বোঝে। যাকে চায় তাকে আক্রমণ করে। এই ভয়াবহ করোনার হাত থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে হবে।
বাংলার মাটি থেকে জিয়াউর রহমানের নাম মুছা যাবে না উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, দেশের ১৮ কোটি মানুষের হৃদয়ের মানুষ; আত্মার আত্মীয় জিয়াউর রহমান। তার নাম হৃদয়ে লেখা, কালিতে লেখা না। ইচ্ছে করলে মোছা যায় না। ইচ্ছে করলে ছেঁড়াও যায় না।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত এক মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর মোঘলটুলী এলাকায় জিয়াউর রহমান উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করার প্রতিবাদে মানববন্ধনের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল।